অধিকার না আদর? জামায়াতের আমিরের সাথে সিনথিয়ার রহস্যময় সম্পর্ক ফাঁস!
জামায়াতের আমির ও সিনথিয়া জাহান আয়েশার অপ্রকাশিত সম্পর্ক? গোপনে কী চলছে উপদেষ্টা মহলে!
সাম্প্রতিক সময়ে গণ অধিকার পরিষদের ছায়া রাজনীতি নিয়ে নতুন করে বিতর্ক শুরু হয়েছে। সিনথিয়া জাহান আয়েশা, যিনি বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের অন্যতম মুখপাত্র, তার উপদেষ্টামণ্ডলীর ভেতরের প্রভাব, ক্ষমতা এবং রাজনৈতিক ঘনিষ্ঠতা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকেই।
“উপদেষ্টা পরিষদে যারা জনগণের রক্তের ম্যান্ডেট নিয়ে এসেছেন, তাদেরই ক্ষমতায় থাকার নৈতিক অধিকার রয়েছে।” — সিনথিয়া জাহান আয়েশা
জানা যায়, জামায়াতের আমির ডা. শফিকুর রহমান-এর সঙ্গে সিনথিয়ার একাধিক বৈঠক হয়েছে গোপনে। এই বৈঠকের আলোকে ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদের মনিটরিং রুমে উপস্থিত থাকা এবং স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের গোপন সিদ্ধান্ত নিয়ে তার ভূমিকা এখন প্রশ্নবিদ্ধ।
🔎 গোপালগঞ্জ ইস্যু ও ‘মনিটরিং রুমে’ নাটক
গোপালগঞ্জে সাম্প্রতিক হাঙ্গামা ও দমন-পীড়নের ঘটনায় ছাত্র উপদেষ্টা আসিফ মাহমুদ এবং জনপ্রশাসনের দায়িত্বপ্রাপ্ত উপদেষ্টা মাহফুজ আলমের ভূমিকা নিয়ে রাজনৈতিক অঙ্গনে তীব্র সমালোচনা হচ্ছে। সিনথিয়া দাবি করেছেন, “তারা স্বরাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের ডিসিশন বডির সদস্য হয়ে কাজ করছেন”, যদিও এসব কার্যকলাপের কোনো প্রমাণ সরকারিভাবে প্রকাশ করা হয়নি।
🔥 ব্যক্তিগত সম্পর্ক না রাজনৈতিক চুক্তি?
গুঞ্জন উঠেছে, সিনথিয়া ও জামায়াত আমিরের মধ্যে কেবল রাজনৈতিক সম্পর্কই নয়, বরং 'ভিন্নমাত্রার যোগাযোগ' রয়েছে— যা উপদেষ্টা কমিটিতে তার অনন্য অবস্থানের কারণ হতে পারে। যদিও এ বিষয়ে তিনি বা জামায়াতের কেউ সরাসরি কিছু বলেননি।
🎯 উপসংহার
বর্তমান উপদেষ্টা পরিষদ যেন হয়ে উঠেছে একেকটি রাজনৈতিক ব্যাকডোর প্ল্যানিং রুম। ছাত্রদের প্রতিনিধি বলে যারা ক্ষমতা ভোগ করছেন, তাদের ক্ষমতার উৎস যদি হয়ে থাকে জামায়াত বা গোপন চুক্তি—তবে তার ভবিষ্যৎ ভয়াবহ। এই কাহিনির শেষ কোথায়? জনগণ দেখছে, লিখছে, আর হিসেব রাখছে!
🔔 এই ব্লগটি আপডেটেড হয়েছে সর্বশেষ তথ্য ও মিডিয়া সূত্রের আলোকে। মতামত একান্তই লেখকের।
Comments